গেমিং একটি প্রাচীন উপায় যা মানব সভ্যতা অত্যন্ত দীর্ঘকাল crazy time থেকে অভ্যন্তরীণ উত্স হিসেবে ধরা পড়ে। এই উপায় মানব মনোভাব ও রুচির প্রকাশনের সময়। এখানে গেমের বয়স ও ইতিহাস সম্পর্কে একটি পর্যায়কালীন পর্যালোচনা দেওয়া হয়েছে।
1. গেমের প্রাথমিক ইতিহাস: গেমিং একটি অনলাইনে বা অফলাইনে ব্যক্তি বা দল বা পরিবার দ্বারা খেলা হোক তাহলে তা একটি গেম বলা যেতে পারে। গেম খেলার ধরণ এবং প্রাথমিকভাবে গেমিং কোন পর্যায়ে হয়েছিল তা অবশ্যই জানা গেছে না, তবে প্রথম গেম খেলার প্রমাণ হলো “সেন্ট ওয়ারেরফার ডাইস” যা উত্তম অথেলিট ওয়ারেরফার দ্বারা আবিষ্কৃত হয়।
2. গেমের বয়স এবং জনপ্রিয়তা বাড়াতে: গেমিং এবং গেমিং প্ল্যাটফর্মের উন্নতিতে সাংস্কৃতিক বিরোধাভাস ছিল। কিন্তু এখন গেমিং পরিকল্প হয়েছে যা সাংস্কৃতিক মৌলিকতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসাবে মেনে নেওয়া হয়।
3. গেমিং প্ল্যাটফর্মের পরিবর্তন: গেমিং প্ল্যাটফর্মে পরিবর্তন যে পাতায় বৈজ্ঞানিক সংশোধন এবং প্রযুক্তির সমৃদ্ধতা আনে তা জানা দরকার। এই পরিবর্তন গেমিং এবং প্ল্যাটফর্মকে একটি নতুন দিকে নিয়ে যাচ্ছে যা প্রতিটি ব্যক্তিকে সংস্থানে পাওয়া কিছুটা মার্ক করবে।
4. গেম ডিজাইনের মধ্যে বিজ্ঞানের ব্যবহার: গেম ইঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রোগ্রামিং বিভিন্ন ধরনের গেম ডিজাইনের সম্পর্কে বেশ কিছু বিজ্ঞানীয় পরিকল্পনাগুলির উৎপাদন করেছে যা এটির পারিবারিক উন্নতি ও বৃদ্ধির জন্য মৌলিক হিসাবে অসংখ্য গাহালিসে দেওয়া হয়েছে।
5. গেমিং এবং শিক্ষা: গেমিং এবং শিক্ষা একসাথে প্রস্তাবিত হতে সবচেয়ে বৃহৎ ধর্মীয় বিদ্যালয় এবং দ্বিতীয় সারএ বিশ্ববিদ্যালয় যে এই জোটটা আবিষ্কৃত করতে শিখেছে।
তাই, গেমের বয়স ও ইতিহাস একটি চোখ দিয়ে ডালছে যে কতটা জনপ্রিয় এবং কিভাবে এটি মাণিকথার চেম্বারে উভয়ও আসে। প্রকৃতপক্ষে, গেমের বয়স এবং ইতিহাস বৃহৎ এবং সুসংহত একটি শ্রেণী হিসাবে বিবেচিত হয়।